একটি ছোট সাইজের তরমুজ ৫০ টাকা, মাঝারি ১০০ টাকা ও সবচেয়ে বড় সাইজের তরমুজ ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এরপরও মানুষের তরমুজ কেনার আগ্রহ নেই। এদিকে, তরমুজ পচনশীল হওয়ায় ব্যবসায়ীরা কোনো উপায় না পেয়ে মাইকিং করে বিক্রি করছে। পিরোজপুরের কাউখালীতে তরমুজের বাজারে ধস নেমেছে। মাইকিং করেও মিলছে না তরমুজের আশানুরূপ ক্রেতা।
তরমুজ ব্যবসায়ীরা জানান, তরমুজ বেশিদিন রাখা যায় না এবং দাম বেশি থাকার কারণে কোনো ক্রেতা তরমুজ কিনতে আসে না, তাই বাধ্য হয়ে সামান্য লাভে পিস হিসেবে তরমুজ বিক্রি করছি। গত ১ সপ্তাহ আগে যে তরমুজের দাম ছিল ৩০০ টাকা একই তরমুজ আজকে বাজারে বিক্রি হচ্ছে মাত্র ১০০ টাকায়।
তরমুজ কিনতে আসা একজন ক্রেতা বলেন, তরমুজের দাম বেশি থাকায় আগে কিনতে পারিনি। এখন বাজারে তরমুজের দাম কম থাকায় অনেকেই তরমুজ ক্রয় করতে পারছে। বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার থাকলে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের ভেতরে চলে আসবে।