মাত্র ১০ টাকার এই জিনিস খাওয়ার পর স”হ”বা”স করুন টানা

টানা ১ ঘন্টা বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত সকল ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল এর । এর সাথে আমরা কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট নয় এবং আমাদের পেইজ কোন প্রকার দায় নিবেনা। ভিডিওটির উপর কারও আপত্তি থাকলে তা অপসারন করা হবে। প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা রকম ঘটনা আপনাদের মাঝে তুলে ধরা এবং সামাজিক সচেতনতা আমাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য । ভিডিও টি নিছে দেওয়া আছে। ভিডিও দেখতে স্ক্রল করে নিছে চলে যান। আরো পড়ুন বিয়ের আগে এই ছয়টি বিষয় না জানলে কখনই বউ থাকবেনা!

বিয়ের বিষয়টি নাকি স্বর্গে নির্ধারিত হয়। অনেকেই ভাবেন, বিধাতা এ কাজ সম্পন্নের দায়িত্ব আমাদের ওপরই দিয়েছেন। তাই বিয়ের বিষয়টি আসলেই জাতি-ধর্ম-বর্ণ ও সংস্কৃতির ভিত্তিতে মানুষ কত আয়োজনই না করে। দুজনের সুখের জীবনের জন্য কত হিসাব-নিকাশই না করতে হয়। এখানে বিশেষজ্ঞরা এমনই বিশেষ ৫ ধরনের বিষয় তুলে ধরেছেন। গাঁটছড়া বাঁধার আগে এগুলো সম্পর্ক খোঁজ-খবর নেওয়া ভালো। ১. পারিবারিক ও জেনিটিক স্বাস্থ্য: একে অপরের পরিবার নিয়ে আলোচনা করা ভালো। হবু বর-কনের পরিবার এবং তার স্বাস্থ্য সম্পর্কে আলোচনা স্বাস্থ্যকর চর্চা।

কারো পরিবারে বিশেষ কোনো বংশগত রোগ বা কোনো সদস্যের বিশেষ সমস্যা সম্পর্কে জানান দিতে হবে। সার্জারি, ক্রনিক সমস্যা বা জেনেটিক অবস্থাসহ অন্যান্য বড় স্বাস্থ্যগত তথ্য জানাটা জরুরি। বিয়ের আগে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কাউন্সেলিং করার পেশাদার মানুষ রয়েছেন। তারা বিয়ের আগে বর ও কনের জেনেটিক ব্লাড ডিসঅর্ডার পরীক্ষা করতে বলেন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে থ্যালাসেমিয়া সাধারণ সমস্যা হয়ে দেখা দেয়। এ সমস্যায় দেহে অল্প পরিমাণ লোহিত রক্তকণিকা তৈরি হয়। হিমোগ্লোবিমানের মাত্রা কম থাকে। আর এ সমস্যা স্বামী-স্ত্রীর থাকলে শিশুও একই সমস্যা নিয়ে জন্ম নেয়।

এ ধরনের বিভিন্ন বিষয়ে খবর নিতে হবে। ২. অর্থনৈতিক অবস্থা: এটা বাস্তবিক বিষয়। সাধারণত বরের অর্থনৈতিক অবস্থাই বড় বিষয় মনে করা হয়। আসলে উভয়ের এবং উভয় পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা থাকতে হয়। অর্থ বিষয়ক জটিলতার কারণে বিবাহিত জীবন বিপর্যস্ত হতে পারে। আয় সম্পর্কে ধারণা, ভবিষ্যতের চিন্তা, ঋণের পরিমাণ ইত্যাদি সম্পর্ক মৌলিক ধারণা থাকতে হবে। ৩. আইনি জটিলতা: প্রত্যেক পরিবারের নিজস্ব ঝামেলা থাকতে পারে। বিশেষ করে আইনি জটিলতা থাকলে তার সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা থাকতে হবে। যদি থাকে তবে তা কি ধরনের এবং একে সামলাতে কি কি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা দরকার।

বিশেষ করে কারো পরিবারের বিরুদ্ধে অপরাধ বিষয়ক অভিযোগ রয়েছে কিনা তা জানা জরুরি। এখানে স্বচ্ছতা দরকার। নয়তো ভবিষ্যতে অনেক ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হবে। ৪. ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক বিশ্বাস: একটা সময় ধর্ম ও সংস্কৃতি নিয়ে মানুষের মাঝে অনেক রক্ষণশীলতা ছিল। এখনো আছে। তবে অনেক কমে এসেছে। তবুও যার যার বিশ্বাস অনুযায়ী কিছু জানার থাকলে জেনে নিতে হবে। প্রত্যেক মানুষই ধর্ম ও সংস্কৃতি দ্বারা প্রভাবিত। বিয়ের ক্ষেত্রে বিষয়টি খুবই স্পর্শকাতর হয়ে উঠতে পারে। এমনকি দুজনের ধর্ম-সংস্কৃতি এক হলেও ভিন্ন চিন্তা-ধারার অধিকারী হতে পারেন দুজনই।

এ বিষয়ে খোলামেলা আলাপ করে নিতে হবে। ৫. আচরণগত বৈশিষ্ট্য: পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজনদের নিয়ে আমাদের চিন্তা ও আচরণ কেমন? এটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এর ওপর নির্ভর করবে আপনি সমাজের সঙ্গে কিভাবে যুক্ত হবেন। বিয়ের আগে বর-কনের আচরণগত বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ধারণা পাওয়া দরকার। বিয়ে, সংবার, সন্তান এসব নিয়ে দুজনের আচার-আরচণ কি হবে তা জানাটা নিশ্চিয়ই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ৬. সন্তান ও অন্যান্য: ধর্মীয় বিধি-নিষেধ ও সংস্কৃতির কারণে অনেকে হয়তো সন্তান ওশারীরিক মিলন বিষয়ে কথা বলতে পারেন না। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে,এ বিষয়ে কথা বলাটা প্রয়োজন।

বিয়ের পর এটা বাস্তব বিষয়। কাজেই এড়িয়ে গিয়ে লাভ নেই। সন্তান নেওয়ার বিষয়ে দুজনের কি কি ইচ্ছা ও পরিকল্পনা রয়েছে তা নিয়ে কথা বলতে হবে। আর শারীরিকতা সব মানুষের জীবনেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের একটি। তাই বিধি-নিষেধ টপকে না গিয়ে যতটা সম্ভব এ বিষয়ে আলাপ করা ভালো। https://youtu.be/YsmdX8iugvU